গণতন্ত্রকে অস্বীকার করে ডামি সরকার রাষ্ট্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে আওয়ামীকরণের মাধ্যমে জনগণকে ক্রীতদাস বানানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী ফ্যাসিজমের ছায়া-উপচ্ছায়া দেশের ওপর বিস্তার লাভ করেছে।
আওয়ামী লীগ কখনোই জনকল্যাণে ইতিবাচক রাজনীতি করেনি অভিযোগ করে রিজভী বলেন, খুন, রক্তপাত, সহিংসতা দখল টাকা পাচার আর অনর্গল মিথ্যা কথা বলাই আওয়ামী লীগের রাজনীতি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আজই বলেছেন আজিজ, বেনজীর আমাদের লোক নয়। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কেউ দুর্নীতিবাজ নয়।
ওবায়দুল কাদের, আপনি কী ডানে-বামে তাকিয়ে কথা বলছেন, না কি আপনাদের স্বভাব সুলভ ডাহা মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন? আপনার কথাই যদি ঠিক হয়, তবে আপনাদের ডামি প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা হয়েছিল কীভাবে? তাছাড়া, অসংখ্য আওয়ামী শীর্ষ নেতাদের নামে কীভাবে তখন এত মামলা হয়েছিল? শীর্ষ নেতা মরহুম আব্দুল জলিল, শেখ সেলিম, আপনি নিজে এবং আপনাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী নেতারা গোয়েন্দাদের নিকট কী স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন, সেটি কিন্তু এখনও অনলাইন মিডিয়াতে ভাইরাল হয়ে আছে।
ব্যাংক খালি হওয়া, লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়ে যাওয়া, আওয়ামী ঘনিষ্ঠরা বিপুল অঙ্কের ঋণ খেলাপি, নজিরবিহীন আর্থিক কেলেঙ্কারির সাথে যারা জড়িত, তারা কি তাহলে আওয়ামী লীগের মাঝারি নেতা? আপনার কথায় মনে হয়, মাঝারি নেতাদের দুর্নীতি করার অধিকার রয়েছে।