নিবাচর্নের নামে সাধারন মানুষের ভোটাঅধিকার হনন করে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে শেখ হাছিনা সরকার। নিজেরাই বলে আমরা আছি আমরা ছিলাম আমরা থাকব।
ভোট কারচুপিকরে সরকার গঠন করে গদিতে বসা যায় কিন্ত সধারন জনগনের মনে কোন যায়গা নেই এই অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের। মিথ্যা মামলা হামলা করে বিএনপি নেতা কর্মীদের হরানি করা ছারা আর কোন কাজ নেই প্রশাশনের। এরা শেখ হাছিনা সরকারের পা চাটা বাহিনি তাদের কাজ হল নিরিহ মানুষদের হরানি কারা আর বিএনপির নেতা কর্মী দের বিরোধে বানোয়াট মামলা সাজানো।
শেখ হাছিনার রয়েছে নিজেস্ব কেডার বাহিনি তারা দেখতে মানুষের মত কিন্ত তাদের কার্যক্রম পশুর চেয়েও অদম। চাদা বাছি,টেন্ডার বাজি,গোম,মানুষ খুন, আর জালাউ-পুরাউ এদের প্রধান কাজ।দেশের উন্নয়নের নাম করে বিভিন্ন দেশের থেকে ঋণ করে আনে আর নিজে সুইচ ব্যাংক একাউন্টে জমা করে। ঈদ এলেই বাজারে দ্রব মুল্য বারিয়ে দেয় এদের পা চাটা কিছু ব্যবসাহিরা আর ভোগান্তিতে পরে সাধারণ মানুষ।
দুই দিন পর পর ভারতে গিয়ে বৈঠকের নামে দেশের কোন কোন সম্পদ ভারতে পাচার করবে সেটার একা ফায়নাল ডিল করে আসে শেখ হাসিনা সরকার। সাধারণ মানুষ এখন সব কিছু বোজে কিন্তু তার কেডার বাহিনী আর পা চাটা প্রশাসনের ভয়ে মুখ খোলে না। কেউ যদি পতিবাদ করে তাহলে তাকে গোম করে ফেলে নাহয় খুন করে ফেলে। আওয়ামী লীগের নেতা খেতা দের নামে কোন মামলা করলে তার কোন সাজা হয় না। যদি কোন সাজা হয় তবে দুদিন পর জামিনে বেরিয়ে আসে নেতা খেতারা।
অথছ জেলের চার দেয়ালের ভেতর শত শত বিএনপির নেতা কর্মীরা কোন অপরাধ না করে বন্দী। তাদের জামিন দেয়াতো দুরের কথা তাদের পরিবারের সাথে ঠিকমত দেখাও করতে দেয়া হয় না। বাকশাল কায়েমের নিল নশা চালিয়ে যাচ্ছে শেখ হাছিনা সরকার। এরকম চলতে থাকলে বাংলাদেশ শুধু আওয়ামী লীগের নামে একটা দল থাকবে আর কোন দল ফল থাকবে না। সবকিছুরই শেষ আছে একদিন সব অপকর্মের সাজা হবে ইনশাল্লাহ।