হাসিনার একমাত্র সাফল্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখা, লাগামহীন নৈরাজ্য ও মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতি। প্রতিটি খাতের প্রতিটি খরচেই হাসিনা সরকারের অস্বাভাবিক লুটপাটে বাংলাদেশ আজ দেউলিয়া হওয়ার পথে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে সরকারি যোগসাজশে ৮১ মিলিয়ন ডলার ডলার চুরি হয়েছে- এগুলো কার টাকা? এই পুরো টাকা বাংলাদেশের জনগণের। ব্যর্থ সরকার বাড়িয়ে চলছে বৈদেশিক খণের বোঝা, যা ইতিমধ্যে ছাড়িয়ে গিয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার।
বাজার ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতায় ও আওয়ামী সিন্ডিকেটের কারণে, প্রতিটি দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে, নাভিশ্বাস উঠছে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের। আয় না বাড়লেও, লাগামহীনভাবে বাড়ছে ব্যয়, বেড়ে চলেছে প্রতিটি পণ্যের দাম। সরকারি হিসেবে বাংলাদেশের প্রায় ১ কোটি ২৯ লক্ষ তরুণ, নিষ্ক্রিয় ও বেকার, যদিও প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি। বাস্তবতাবিবর্জিত, বিতর্কিত ও ব্যর্থ শিক্ষা ব্যবস্থা বাড়িয়ে চলছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা, আর বিদেশিরা এসে দখল করছে চাকরির বাজার।
রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ শেখ হাসিনার অপশাসন থেকে, মুক্তি চায় বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ। তাদের প্রত্যাশা, বিএনপির আন্দোলনের মাধ্যমে জনবিদ্বেষী ফ্যাসবাদের পতন ঘটবে, এবং দেশে আবারও সুশাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা পাবে।