কোটা সংস্কার ইস্যুতে সিলেটে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সিলেটে এ পর্যন্ত ১০টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলার এজাহারে প্রায় আড়াই শ’ জনের উল্লেখ করা
বাংলাদশে কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভিযোগ করেছেন তাকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে তার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। ডিবি পরিচয়ে কোন একটি ‘রাষ্ট্রীয় বাহিনী’ তাকে
কোটা বিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সর্বশেষ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে, এই আন্দোলনের কারণে ইতিমধ্যে ১৫১ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এই আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কার্ফু জারি করেছে, যা বিকেল ৩টা থেকে
কোটা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের শুনানি আগামী রোববার (২১ জুলাই) অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় বিশেষ চেম্বার আদালত এই আদেশ দেন। এর আগে কোটা নিয়ে আনা
ছাত্রদের কোটা সংস্কারের আন্দোলন যৌক্তিক। সরকার এ যৌক্তিক সমস্যার সমাধান না করে ক্যাম্পাসে শেখ হাসিনার লালিত-পালিত সন্ত্রাস বাহিনী সহ ছাত্রলীগ নামধারী সন্ত্রাসীদের পাঠিয়ে যে নৈরাজ্যের সৃষ্টি করল এবং শেখ হাসিনার
চরমপন্থিদের সঙ্গে মিটিং করে নীলনকশা কষে তাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন পাবনার সুজানগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুজ্জামান শাহীন। তিনি বলেছেন,
সারা দেশে চলছে কোটাবিরোধী আন্দোলন। এই পরিস্থিতিতে সরকারের অবস্থান কী হতে পারে, এ নিয়ে জরুরি বৈঠক করেছেন বেশ কয়েক জন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী। সোমবার (৮ জুলাই) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে লাশ বানিয়ে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী। আওয়ামী লীগ পাড়ায় পাড়ায়, গ্রামে গ্রামে বিভাজন তৈরি করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
নিবাচর্নের নামে সাধারন মানুষের ভোটাঅধিকার হনন করে অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে শেখ হাছিনা সরকার। নিজেরাই বলে আমরা আছি আমরা ছিলাম আমরা থাকব। ভোট কারচুপিকরে সরকার গঠন করে
আওয়ামী লীগ ইতোপূর্বে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে। আর আজকে ভিন্ন চেহারাতে ছদ্মবেশ ধারণ করে গণতন্ত্রের কথা বলে। তারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়েছে। লক্ষ্য করে দেখুন, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে গিয়ে তারা